পেশাদার বাসা বদল সার্ভিস নিন আমাদের কাছ থেকে, নিরাপদ থাকুন সবসময়
এমন একটা সময় ছিল বাসা বদল মানেই মাসের শেষের দিকে অথবা বছরের শেষ ও শুরুর মাসেই বেশীরভাগ মানুষ বাসা পরিবর্তন করত। কিন্তু বর্তমান যুগে মাসের বিভিন্ন সময়ই এ কাজটি করতে দেখা যায়। ঢাকা শহরেরর বাসা বদল সার্ভিসের খোঁজ খবর নিয়ে বিস্তারিত জানা যায় এই বিষয়ে।
তবে বিশেষ করে মাসেরব শেষে ও বছরের শেষে ও জুন জুলাই এর দিকে বাসা বদলের হিড়িক পরে। বিভিন্ন প্রয়োজনে বাসা পরিবর্তন করে থাকেন। তবে অনুসন্ধানে জানা যায় সন্তানের নতুন স্কুলে ভর্তির সময়ই বেশ কিছু সংখ্যক মানুষ বাসা বরিবর্তন করে থাকেন। চাকুরীতে বদলী, চাকুরী স্থলে বাসা স্থানান্তর, বাড়িওলার সাথে বনি বনা ইত্যাদি কারনে বাসা শিফটিং করা হয়ে থাকে।
তবে কথায় আছেনা প্রয়োজন আইন মানে না। যে কারো যে কোন সময়ই বাসা পরিবর্তেনর ডাক আসতে পারে। আবার অনেকে তাতক্ষনিকভাবেও বাসা বদলের সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এই কাজটি সামাল দেয়া কিন্ত খুবই ঝামেলাপূর্ণ। কারন অল্প সময়ের মধ্যেই আপনাকে সকল কাজগুলো সম্পন্ন করতে হবে। বলা যায় প্রায় এক মাসের কাজ আপনাকে মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই সাড়তে হবে। তবে কোন কাজই থেমে থাকে না।
যারা পরিবারসহ থাকেন শহরের বিভিন্ন এলাকায় নতুন বছরে সন্তানের নতুন স্কুলের ঠিকানায় বাসা স্থানান্তর প্রয়োজন। ফলে অনেকের কপালে চিন্তার ভাঁজ। কারণ নির্বাচিত এলাকায় বাসা নিতে হবে। ভাড়া বাসা পাওয়ার চেয়েও তার বড় চিন্তা বাসার আসবাবপত্র নতুন বাসায় ওঠানো নিয়ে। এই গল্প এ শহরের প্রায় প্রতিটি ভাড়াটিয়ারই। মাসের শেষে বা প্রথম সপ্তাহে বালিশ-তোশক, হাঁড়ি-পাতিলের লটবহর নিয়ে শহরের পথে ঠেলাগাড়ি বা ট্রাক চলতে থাকার দৃশ্যটি খুবই চেনা। ঢাকা শহরের বাসিন্দাদের বেশিরভাগই থাকেন ভাড়া বাড়িতে। চাকরি বা ব্যক্তিগত কারণে বাসা বদলও ভাড়াটিয়া জীবনযাপনের নিয়মিত অনুষঙ্গ। বাসা বদলানো মানেই হরেক রকমের ঝক্কি-ঝামেলা। এ থেকে মুক্তিতে বাসা বদলের সুবিধা দিতে ঢাকা শহরে কাজ করছি দীর্ঘদিন যাবত। আমাদের শুধু ফোনে বা অনলাইনে ফরমাশ দিলেই চলবে। বাদ বাকী কাজ আমাদের উপর ছেড়ে দিয়ে আরামে থাকতে পারেন।
আমাদের সার্ভিস সমুহ: বাসা বদল, বাসা শিফটিং, বাসা পরিবর্তন, বাসা স্থানান্তর, প্যাকিং সার্ভিস, প্যাকিং ম্যাটারিয়ালস, ট্রাক ও পিকাপ, বাসা বদলের লেবার, অফিস পরিবর্তন